শনিবার এই ইস্যুতে দফায় দফায় বিক্ষোভ দেখায় বাম ছাত্র যুব সংগঠন ও বিজেপি কর্মী সমর্থকরা।
উল্লেখ্য শুক্রবার সন্ধ্যায় এক নাবালিকা ছাত্রীকে অর্ধনগ্ন ও অচৈতন্য অবস্থায় হরিপালের গোপীনগর এলাকা থেকে উদ্ধার করে পুলিশ।
এই ঘটনার পরই শনিবার মহিলাদের সুরক্ষা ও নিরাপত্তার দাবিতে এবং সঠিক তদন্তের দাবিতে থানা ঘেরাও কর্মসূচি গ্রহণ করে বামেদের ছাত্র যুব সংগঠন।সেই মত শনিবার সকালে থানা ঘেরাও কর্মসূচি করে বাম ছাত্র যুব সংগঠন।থানা ঘেরাও কর্মসূচি চলাকালীন ব্যাপক উত্তেজনার সৃষ্টি হয় হরিপাল থানায়।অন্যদিকে শনিবার বেলায় একই দাবিতে থানা ঘেরাও করে বিজেপির জেলা ও রাজ্য নেতৃত্বের নেতা কর্মীরা।
শনিবার বিকালে হুগলি গ্রামীন পুলিশ সুপার কামনাশীষ সেন সাংবাদিক বৈঠক করে জানান নাবালিকার পরিবারের তরফ থেকে অভিযোগ পেয়ে সুনির্দিষ্ট ভাবে তদন্ত করা হয়েছে।সমস্ত তথ্য প্রমাণ খতিয়ে দেখে অভিযোগের কোনো প্রমাণ মেলেনি।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে ওই নাবিলাকা সিঙ্গুরের একটি স্কুলের নবম শ্রেণীর ছাত্রী।শুক্রবার বিকালে টিউশনি পরে বাড়ি ফেরার সময় ট্রেনে চেপে হরিপাল স্টেশনে নামে।তার পর দুষ্কৃতীরা তাকে হরিপালের গোপীনগর এলাকায় নিয়ে গেলেও শারীরিক নিগ্রহের কোনো রকম প্রমান মেলেনি বলে দাবি পুলিশের।তবে কি কারণে ওই নাবালিকা হরিপালে এসেছিল বা কারা এনেছিল তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলে জানান হুগলি গ্রামীন পুলিশের পুলিশ সুপার কামনাশীষ সেন।